সান্ত্বনা, না শান্তি?

"মাগো, রামপ্রসাদের বেড়া বাঁধতে আসার সময় পেলি, আর আমার মেয়েটাকে যখন ওরা মেরে ঝুলিয়ে দিল, একটু সময় করে এসে ঠেকাতে পারলি না মা?"

যা কিছু করো

জানলায় একটাও বেড়াল নেই। রোদ এসে পড়েছে। কিন্তু ওরা কোথায় গেল?

সুকৃতিবাবু পেট্রলিং-এর গাড়িটা রাস্তার ধারে দাঁড় করাতে বললেন। মার্চ মাস। রোদ চড়া। হাওয়া ঠাণ্ডা। বেলা সাড়ে দশটা হবে। হঠাৎ হিজলগাছে একটা কোকিল ডেকে উঠ

শ্রীরামকৃষ্ণ ছবি আঁকতেন। শ্রী নন্দলাল বসু ওঁর আঁকা দুটো ছবির প্রতিলিপি করেছেন

জঙ্গলে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে গাছটা ক্রমশ নি:সঙ্গতায় আক্রান্ত হল। তার পাতা ঝরে গেল। কুঁড়ি কমে এলো। বুকের মধ্যে কান পাতলে অহর্নিশি হু হু বাতাসের শব্দ পাওয়া যেত। একদি

মনুষ্যত্ব

হঠাৎ মেঘ করে এলো। বৃষ্টি শুরু হল। বর্ষায় যেমন হয়। কাজে বাধা। একটা গাছতলায় এসে দাঁড়ালাম। সামনে শিব মন্দির। সন্ধ্যে হচ্ছে। <

যা কিছু মিথ্যা 
ছুঁয়ে কি হবে?

এখন চেপে রাখা যায় না, মনে হচ্ছে বিন্দু বিন্দু লুঙ্গিটা ভিজছে হিসিতে। ভাদ্রের প্যাচপেচে গরম আরো অসহ্য লাগছে। হাতে শক্ত করে ধরা মুড়ির ঠোঙা। বুকের কাছে। ডান হাত

এট্টু যদি ভালো করে ছবিটা দেখা যায়, দেখা যাবে আমার আর আরাধ্যার মাঝখান দিয়ে ইয়াব্বড় একটা হাতি দেখা যাচ্ছে। এটা নন্দনকানন। সেই যে বেড়াতে গিয়

- আপনার কি করতে সবচেয়ে ভালো লাগে?

এক একটা সময় তো আসবেই

এই যে আমি হালিশহর স্টেশানে এসে বসলাম। ট্রেন ধরব বলে। বইমেলা আসছি।

দেবী সরস্বতী দাঁড়িয়ে। সামনে খিচুড়ির গামলা। ওদিকে বড় বড় বক্সে "মেরে মেহবুব মেরে সনম" গান হচ্ছে। নাচছে অনেকে।

শুধু এইটুকু হোক

রাগ হবে না, তাই কি হয়? কিন্তু ছোটোখাটো সব বিষয়ে রাগ কি ভালো?

প্লাস্টিকের ফুল কহে সূর্যের আলোকে

দুঃখ পেলে কী করো?

কুসুম