লোকহিত
আমাদের উচ্চ-মাধ্যমিক সিলেবাসে 'লোকহিত' বলে একটি প্রবন্ধ ছিল। প্রবন্ধটা গভীরভাবে নাড়া দিয়েছিল সেই সময়ে। আজ জট ছাড়িয়ে দেয় অনেক সমস্যার।
প্রবন্ধটা 'সবুজ পত্র' তে ১৩২১ সালে ভাদ্র মাসে ছাপা হয়। পরে 'কালান্তর' প্রবন্ধসংগ্রহে যোগ হয়।
১৫ই অগাস্টের কলকাতার এক টুকরো ছবি
এই ভিডিওটা আগেও দেখেছিলাম। দেখাটা সেদিন মিলে গেল ১৫ই অগাস্টের কলকাতার এক টুকরো ছবিতে। এসপ্ল্যানেডের একটা ক্রসিং দাঁড়িয়ে ছিলাম। মাইকে বেশ কিছুক্ষণ ধরে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে কোনো অনুষ্ঠানের আওয়াজ ভেসে আসছে। কানে আসছে, কিন্তু মনে ঢুকছে না।
সেই মাইকেই হঠাৎ জাতীয় সঙ্গীত শুরু হল। বাচ্চারা গাইছে। মনটা আটকে গেল শ্রবণেন্দ্রিয়ের সাথে।
নিজের মৃত্যুকে জাস্টিফাই করতে পারে!
কজন মানুষ আত্মহত্যার প্রাক্কালে এত স্থির, দৃঢ় সঙ্কল্পের সাথে নিজের মৃত্যুকে জাস্টিফাই করতে পারে! যদি নিরপেক্ষ আর প্রাক ধ্যান-ধারণা মুক্ত হয়ে শুনি, তবে শেষের কথাগুলো ভাবিয়ে তুলবার। সত্যিই বেঁচে থাকার অর্থ কি?
গুরু নানক কলকাতায় এসেছিলেন
ঘটনাটা মর্মান্তিক
ঘটনাটা মর্মান্তিক। তবে এককালে মঠে যাতায়াত আমিও বেশ কিছু বছর করেছি বলে এ দৃশ্য অদেখা নয়। একজন বয়স্ক ভদ্রলোক যিনি বয়সের ভারে প্রায় অথর্ব, খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে এক একটা ধাপ উঠছেন ঠাকুরের প্রণামী দেবেন বলে, আরেকজন স্থূলকায় যুবক সন্ন্যাসী বসে আছেন চেয়ারে, দেখছেন, তবু উঠবেন না। কারণ "ওরকম নিয়ম নেই"।
হ্যাপি ফ্রেনিমিশেপ ডে
বারবার নিজের রক্ত-মাংসের টুকরোর পসার সাজিয়ে বাজারে বসা। বন্ধুত্ব কেনার জন্য। দেখতে হবে - মাংস যেন পচে না যায়, রক্তের রং যেন ফিকে না হয়!
স্বামীজি
অবস্থা বেসামাল!
পুরুষের বহুগামিতা
...
অভিজ্ঞতা
অবশেষে বাবাকে নিয়ে হাস্পাতাল থেকে ফিরলাম। তা কেমন অভিজ্ঞতা হল? শুনুন বলি।