Skip to main content

এখন নেই

ঘটনাটা ছিল এই, হলুদ একটা পাতা খসে দীঘির জলে পড়েছিল, ভাসছিল, তার উপর একটা নীল প্রজাপতি এসে বসেছিল।

এতবড় নিদারুণ প্রবঞ্চনা

সকাল সাতটা নাগাদ হবে। ফিমেল মেডিক্যাল ওয়ার্ডের সামনে দাঁড়িয়ে। মা ভর্তি আছেন রেলের হাস্পাতালে। হঠাৎ দেখলাম ডাক্তার নার্স সব দৌড়াদৌড়ি করছেন। <

মা

স্বামীজি চিঠিতে লিখছেন, Everything must be sacrificed if necessary for that one sentiment, universality.

নির্ভার

পাখি জানলার পাশে পেয়ারা গাছটায় এসে বসল। নির্ভার।

শামুক

খাবারের অর্ডার দিয়ে বসেই আছি। আসবে, জানি।

পোড়াও

জঙ্গলে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে গাছটা ক্রমশ নি:সঙ্গতায় আক্রান্ত হল। তার পাতা ঝরে গেল। কুঁড়ি কমে এলো। বুকের মধ্যে কান পাতলে অহর্নিশি হু হু বাতাসের শব্দ পাওয়া যেত। একদি

ওকে বলো

ওকে কেউ বলবে, ও যেন কবিতার কাছে ফিরে যায়। এই যে নিন্দার সাতকাহন নিয়ে ঘুরে ঘুরে বেড়াচ্ছে সে, আসলে তো ক্ষোভ নয়, রাগ নয়, এ অভিমান। কবি বলেই যে না ওর এত অভিমান।

আরাম

একজন মানুষ সুখ রান্না করত। তার সুখের সুবাস ছড়িয়ে পড়ত দশদিকে। দশদিক থেকে মানুষ আসত, পাত পেড়ে বসত, সে সুখ পরিবেশন করত। সবাই আনন্দে উৎফুল্ল হয়ে সুখে মাখামাখি হয়

বাব্বা, এই নিয়ে এত!

অনেক মিথ্যা, অনেক ছলনা, অনেক প্রবঞ্চনার মুখোমুখি হওয়ার পর ধীরে ধীরে বোধ যখন পাকাপোক্ত হয়ে উঠতে শুরু করে, তখন কি অনায়াসে বলে ওঠে, "বাব্বা, এই নিয়ে এত!"

Subscribe to চিন্তন