Skip to main content

দশটাকা

পুজোর ডালা আটকে দিল পুরোহিত। বলল, প্রণামী না দিলে হবে না। <

এমন জল্লাদের মত ঠাণ্ডা

এমন জল্লাদের মত ঠাণ্ডায় আমার কোনো সুখ নাই। হেঁটে ফিরছি। বড় মাঠ। ধোঁয়াশা আর কুয়াশায় মাখামাখি। চাদ্দিকে কিচ্ছু দেখা যায় না। গাড়ির হেডলাইটগুলো দেবলোক

কথায় করে ছলো

বিরুপাক্ষের ডিসেম্বরের শেষ তারিখ এলেই মন খারাপ লাগে। বছর শেষ হচ্ছে বলে নয়, ক্যালেন্ডারটা ফেলে দিতে হবে বলে। অ্যাদ্দিন মুখোমুখি কাটানো। গোটা একটা বছর। কম কথা!

কেক

পাটালিগুড় আর কেক নিয়ে বসে বুড়ো। কেক ক'টা বিক্রি হলে বাঁচে। ওদের গো

এক্কাদোক্কা

কপালে শেষ ট্রেনই ছিল। কাঁচরাপাড়ায় নামলাম। ঠাণ্ডা জাঁকিয়ে পড়েছে। যা ভেবেছিলাম তাই। কিচ্ছু নেই। আমার গন্তব্য হাঁটাপথে আধঘন্টা এখন।

ধোঁয়া

পরিত্রাহি কীর্তন চলছে। সুর নেই। প্রবল শব্দ আছে। শীতের রাত। দুটো কুকুর নিজেদের দিকে তাকিয়ে মুখোমুখি বসে। পাশে মোবাইলের ইয়া লম্বা টাওয়ার। টাওয়ারের মাথায় আটকে এ

মাইক্রোওভেন

শীতের কামড়ে গা এলিয়ে কল্যাণী সীমান্ত স্টেশানে বসে আছে মদন। রোদ এসে গা শুঁকে যাচ্ছে। কিন্তু কব্জা করতে পারছে না। পা

আছেও, নেইও

তো সে কি করল, একটা মন্দির বানালো। কিন্তু মন্দিরে কোনো মূর্তি, বা ঘট কিছুই রাখল না।

Subscribe to অনুগল্প