Skip to main content

আত্ম-ক্ষমাহীন ঘুরে বেড়াব কোথায়?

ভেবেছিলাম বড় বড় প্ল্যাকার্ড থাকবে। ভেবেছিলাম কলেজ পড়ুয়া একদল যুবক-যুবতী গলার শিরা ফুলিয়ে, গিটার হাতে সুরে-না-সুরে চীৎকার করবে।

এত রাতে প্ল্যাটফর্মের ধারে কে দাঁড়ায়

রাস্তার উপরে দাঁড়িয়ে ভাই। কফি আর পকোড়া দিতে দিতে দু'বার তাকালো জুঁই। এখনই বেরোনো যাবে না। এত ভিড়। সবে বরযাত্রী ঢুকেছে। সেটা তো আছেই। দ্বিতীয় কারণ তার পোশাক।

আমার বইমেলা

আজ বইমেলায় যা পেলাম, তা অপার্থিব। আশীর্বাদ। ভালোবাসা। স্নেহ। টুকরো টুকরো মুহূর্ত এখানে বাঁধিয়ে রাখি। "দরিদ্রে রতন পেলে, সেকি অযতনে রাখে".... গানে আছে না?

পাঠ্য সুখ

এই যে আমি হালিশহর স্টেশানে এসে বসলাম। ট্রেন ধরব বলে। বইমেলা আসছি।

ওই মহাসিন্ধুর ওপার থেকে

বাস্তবতা আর ঘটনাপ্রবাহের মধ্যে একটা পার্থক্য আছে। ধরা যাক আমার শরীরে কোনো রোগ ধরা পড়ল। সেটা ঘটনাপ্রবাহ। কিন্তু সেই রোগের সঙ্গে আমি কিভাবে লড়ব, সেটা আমার বাস্

মাঘের মেঘ ছেঁড়া চাঁদ

বোবা ছেলেটা চায়ের দোকানে কাজ করে। সকাল থেকে রাত শুধু কয়েকটা স্বরবর্ণ আর হাত নেড়ে নেড়ে সংসারে দাঁড় বেয়ে চলে।

সৎ সাহিত্য মূল্যবোধকে চাপিয়ে দেয় না, অন্বেষণ করে

ধর্ম কখনও মূল্যবোধ শেখায় না। কখনও কখনও মূল্যবোধের বহিরাবরণ গড়ে দিতে সাহায্য করে। তাও বাস্তবে খুব কমক্ষেত্রেই। তাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় অন্তঃসারশূন্য ব

Subscribe to