Skip to main content

মায়ের চোখ এড়ানো কঠিন

আপনাদের বলছি, সেই সব বাবা-মায়েরা, শিক্ষক-শিক্ষিকা-পাড়া প্রতিবেশীরা...

'চতুরঙ্গ' ও কিছু কথা

“বুঝিলাম, শচীশ এমন-একটা জগতে আছে আমি যেখানে একেবারেই নাই। মিলনমাত্র যে আমাকে শচীশ বুকে জড়াইয়া ধরিয়াছিল, সে-আমি শ্রীবিলাস নয়, সে-আমি 'সর্বভূত'; সে-আমি একটা আইডিয়া।

Impulse

এ লেখাটা লেখার কোনো শিক্ষাগত যোগ্যতা অথবা সার্টিফিকেটের ছাড়পত্র আমার নেই। তাই অনেকের কাছে এ লেখা বা

fact

চশমা ছাড়া ফেসবুকে একটা পোস্টে চোখ পড়ল, একটা শব্দ - sex. প্রোফাইলের ছবিটা খালি চোখে অস্পষ্ট বুঝছিলাম, প্রথমে মনে হল একজন মহিলা, সাথে সাথেই মনের মধ্যে উঠল, বাপ রে! সাহস আছে। তারপর দেখলাম পুরুষ, সাথে সাথেই সে লেখা হয়ে গেল fact আমার কাছে।

বঙ্গ সংকট

আজ এক নতুন তথ্য জানলাম, কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায় নাকি রবীন্দ্রনাথের কাব্যগুণ বুঝতেন না। সুবিনয় রায় আর গীতা ঘটকের

Isolation

Isolation - বিচ্ছিন্ন রাখা না থাকা?
         মনের ধর্ম কি? বিচ্ছিন্ন থাকতে চাওয়া? কিছু কারণে কখনও কখনও হয়ত চাইলেও মূলত তা মনের ধর্ম কি? আসলে কথাটা 'isolation' বললে মনের যে বোধের সাথে যায়, 'বিচ্ছিন্ন' বললে তা যায় না। ছিন্নমন বা ছিন্নসত্তা বলি যদি? হ্যাঁ কতকটা আমার মনের ভাবের রস পেল। তবে এই কথাটাই থাক – ছিন্নমন বা ছিন্নসত্তা।

প্রগতি

হিন্দু মহাসভা নাথুরাম গড্‌সের মন্দির প্রতিষ্ঠা করল। নাথুরাম গড্‌সে তাদের আদর্শ, পুজ্য। তার কারণ তিনি হিন্দুধর্মের মহত্ব প্রচার করেছিলেন বলে নয়, গান্ধীকে হত্যা করেছিলেন বলে। গান্ধীকে ও তার আদর্শকে কারোর অপছন্দ হতেই পারে, সভ্যতার ইতিহাসে গড্‌সে ও মহাত্মার অবদানের ফারাক বোঝার মত মানসিকতা বা ইচ্ছা অনেকের না-ই থাকতে পারে। কিন্তু পৌরাণিক পুরুষ রাম তথা কৃষ্ণ পূজ্য কি শুধু রাবণ তথা কংস নিধনের জন্য, না

ওরা

সত্যি বলতে আমি জানতাম না। আমার কোনো ধারণাই ছিল না। জিজ্ঞাসা করলাম, সকালে কি করো?

আম্বেদকরজী

ডিসেম্বরের 9 তারিখ, 1946, বি আর আম্বেদকরজী একটা বক্তব্য রাখেন আসন্ন গণতন্ত্রের আনুষ্ঠানিক সূচনার উপর। তা পড়তে পড়তে বেশ কিছু জায়গায় চমকে উঠতে হল। মনে হল প্রতিটা কথা কি সাংঘাতিক রকম প্রাসঙ্গিক আজও। অতবড় ভাষণটা তো আর দেওয়া যায় না, তার কিছু কিছু অংশ, যা আমাকে ভাবালো, তা তুলে দিলাম আম্বেদকরজীর ভাষাতেই।

কালের যাত্রার ধ্বনি

কল্যাণী মেডিক্যাল কলেজে যখন রুগীকে নিয়ে যাওয়া হল, তখন তিনি অচৈতন্য। সেরিব্রাল অ্যাটাক। বয়েস ৪৬। প্রাথমিক কিছু পরীক্ষার পর চিকিৎসক বললেন, “এখানে কোনো নিউরোর ডাক্তার নেই, আপনারা কলকাতায় নিয়ে যান, নইলে ওনার যা অবস্থা উনি বাঁচবেন না।" বাঁচলেনও না। কলকাতায় যাওয়ার যাত্রা শুরু হতে না হতেই জীবনযাত্রার অন্তিম অধ্যায় অ্যাম্বুলেন্সেই সমাধা হল।

Subscribe to প্রবন্ধ