পুরুষতান্ত্রিক সমাজ?
- যতদিন পড়াশোনা করেছেন, কটা পাঠ্য বই মহিলা লেখকের পেয়েছেন?
- যতজন বিজ্ঞানী, সাহিত্যিক, দার্শনিক ইত্যাদি আজ অবধি সারা বিশ্বে স্বীকৃতি পেয়েছেন পুরোধা হিসেবে তার কত শতাংশ মহিলা?
- ঈশ্বরের অবতারেরা শুধু পুরুষই হন কেন?
- শুধু মাত্র অভিনয় আর কিছুটা গানে নৃত্যে মহিলা শিল্পীর নাম বলতে পারা যায় এক নিঃশ্বাসে অনেকগুলো, বাকি ক্ষেত্রে এমনকি যে অভিনয়ের উল্লেখ হলেও, সেই মহলে পরিচা
অর্বাচীন প্রশ্ন
আমার মনে খুব একটা কঠিন প্রশ্ন গজিয়েছে। বলে ফেলি, কি বলেন।
প্রশ্নটা হল, আচ্ছা ফেলুদাকে নিয়ে সত্যজিৎবাবু ছাড়া আর কেউ লিখেছেন?
কিম্বা ব্যোমকেশকে নিয়ে শরদিন্দুবাবু ছাড়া আর কেউ লিখেছেন?
অথবা ঘনাদাকে নিয়ে পেমেন মিত্তির ছাড়া, বা নিদেন কাকাবাবু কিম্বা কর্ণেলকে নিয়ে সুনীলবাবু, সৈয়দবাবু ছাড়া....
দোসরা অক্টোবর
সঙ্গীত - ধর্ম(?)- উন্নত সভ্যতা- মেশিনগান
এও একটা সমীকরণ -
দোসরা অক্টোবর?
আপনার খাতাটা দেখাবেন?
লেখক তো স্রষ্টা। কবি স্রষ্টা নন, সাক্ষী। একটা সৃষ্টির সাক্ষী।
সব শেষে বড়জোর চুলটা একটু ঠিক করে দেওয়া, টিপটা মাঝখানে কিনা দেখে নেওয়া কিম্বা জুতোর ফিতেটা একটু আঁট করে বেঁধে দেওয়া।
মানুষই খুঁজত!
বাবা হাস্পাতালে থাকাকালীন কয়েকবার ব্লাড আনতে ব্লাডব্যাঙ্ক যেতে হয়েছিল। একটা আশ্চর্য জিনিস দেখলাম। যারা ব্লাড নিচ্ছেন তারা কেউ ব্লাডগ্রুপের প্যাকেটটা সেভাবে চেক করছেন না। শুধুমাত্র যে গ্রুপটা চান সেটাই দেওয়া হয়েছে কিনা মিলিয়ে দেখছেন।
দুটো বিচ্ছিন্ন বিন্দুর সংযোগ
হলিউড অসম্ভব কিছু ভালো সিনেমা বানিয়েছে বিজ্ঞানীদের উপর। আমাদের খেলোয়াড়, সাধক, অপরাধী, তারকা ইত্যাদিদের জীবনী বানিয়ে যদি কিছু রিল বা সময় বাকি থাকে তবে সেই ধরণের সিনেমা বানানো হোক না। বিজ্ঞান আর বিজ্ঞানীদের উপর।
অমল
অমল তো একটা বয়েস কিম্বা একটা লিঙ্গ না। অমল একটা বাধ্যতামূলক অবস্থা। অমল একটা ইচ্ছা। একটা আস্পৃহা। একটা গভীর নিষ্পাপ কৌতুহল। তীব্র বাঁচার ইচ্ছা। ভালোবাসার ইচ্ছা।
হাস্পাতাল, ট্রেন, স্টেশান, রাস্তাঘাট, ট্রামবাস, বাড়ির আধখোলা জানলায় যে কত কত অমলকে দেখি। হাতটা বাড়িয়ে আছে অথচ এগোতে পারছে না। কে ধরবে? সবাই ব্যস্ত যে!
স্বর্ণ আর দর্পের বুদবুদ
তুলসীদাসজী তাঁর কালজয়ী 'রামচরিতমানস' এ আগামী দিনের উল্লেখ করছেন -
"বহু দাম সঁবারহি ধাম জতী। বিষয়া হরি লীনহ ন রহি বিরতী।।
তপসী ধনবন্ত দরিদ্র গৃহী। কলি কৌতুক তাত ন জাত কহী।।"
গুরু মানে খুব বড় কথা
গুরু মানে খুব বড় কথা। খুব বড় কথা। মানে আর কি ভীষণ বড় কথা। উফ বোঝাতে পারছি না, মানে আরকি আরো আরো আরো বড় কথা। বুঝছেন আপনারা, কি গো?
কে সে?
কোনোদিন শুনিনি কেউ অক্ষরেখা দ্রাঘিমারেখা চাপা পড়ে মারা গেছে। কিম্বা এক দেশ থেকে আরেক দেশে যেতে আকাশের সীমারেখা পেরোতে গিয়ে কোনো উড়োজাহাজ সীমারেখা জড়িয়ে ভেঙে পড়েছে। ওসব মাথার মধ্যেই থাকে। ভূতই বলো আর ভগবানই বলো।