বয়স না, কাম না
বয়স না, কাম না,
মাড়িয়ে যাওয়াই আসল কথা,
বড্ড বাড় বাড়ছিস তোরা
তাই মাঝে মাঝে উচিৎ শিক্ষা..
বীর্য্য পিচকারিই দেখিয়ে দিচ্ছে
পুরুষ সাজার কি হয় সাজা!
"অবকাশ আমার আর নেই"
বন্যার ভয়াবহতার সদ্য সাক্ষী আমরা। নানা স্তরের মানুষের সাহায্যের সাক্ষীও আমাদের চিত্ত। আবার নীরবতা বা উদাসীনতার সাক্ষীও।
১৯৩১ সাল, বাংলা বন্যায় ভাসছে। রবীন্দ্রনাথ চিঠিতে লিখছেন, ২৩ অগস্ট,
"বাংলাদেশে আর নয়"
আমার সর্বোত্তম শিক্ষক
যখন খুব পিঠ চুলকায়, চুলকানোর উৎসমুখটা খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়, তখন তাকে হাতড়ে হাতড়ে খুঁজে পেলে ভীষণ আনন্দ, আরাম।
কিছু ঘটলে বা ঘটব ঘটব করলে সবাই বলেন উদ্বিগ্ন না হতে
খাদ থেকে বাঁচাতে না পারলে, যে নিজেও খাদে পড়ার জন্য প্রস্তুত, সে-ই বন্ধু
খাদ থেকে বাঁচাতে না পারলে, যে নিজেও খাদে পড়ার জন্য প্রস্তুত, সে-ই বন্ধু।
আর বাদবাকি যারা বন্ধুর মত, চৌমাথায় ট্রাফিক সিগন্যালে একসাথে আছি আটকে, সিগন্যাল সবুজ হওয়ার অপেক্ষায়, মনে মনে। সিগন্যাল পেলে কে কোনদিকে যাব কে জানে?!
বিনাশকালে বিপরীত বুদ্ধি
কোনো নীতিই যখন কৈফিয়ত কিম্বা জবাবদিহির তোয়াক্কা করে না, তা অবশ্যই দুর্নীতি। কোনো মানুষও।
অনেকের মত আমিও দৌড়েছিলাম
অনেকের মত আমিও দৌড়েছিলাম। একাই দৌড় লাগিয়েছিলাম। সবার আগে শেষ প্রান্ত পৌঁছানোর নেশা আমাকেও পেয়ে বসেছিল। ছুটতে ছুটতে আমিও সমুদ্রের তীরে এসে পৌঁছালাম। বালিতে অনেক পায়ের ছাপ, যারা আমার আগে এসেছিল, নানা যুগে, নানা কালে। অনেকের মত আমিও বুঝলাম, আর যাওয়ার নেই কোথাও। কেউ কেউ সব যুগের কিছু নির্বোধের মত সাঁতরাতে লাগল, কেউ ওপারে নিয়ে যাওয়ার নাবিকের অপেক্ষায় রইল। আমি ফেরার পথ ধরলাম, অনেকের মত। আমার আগে অনেক
ছোটোবেলায় মনে হত প্লেনটার সাথে বুঝি তারাগুলোর ধাক্কা লাগবে এক্ষুণি
ছোটোবেলায় মনে হত প্লেনটার সাথে বুঝি তারাগুলোর ধাক্কা লাগবে এক্ষুণি। তারাগুলো ভেঙে পড়বে ঝুরঝুর করে। প্লেনটা মুখ ঘুরিয়ে চলে যাবে অন্যদিকে।
বাস্তবে তা হয় না তো! সব প্লেন ওড়া শেষ হয়ে যায়, তারাগুলোও অক্ষতই থেকে যায়।
মার্কেজ- রবীন্দ্রনাথ
...