Skip to main content

অভিসার

সবক'টা নীল আলো যেন ডাকছে, আয় আয় নীলু আয়...

বৈষ্ণবী

কাজ করতে করতে শুনতে পেলাম দরজার কাছে এসে দাঁড়িয়েছে বৈষ্ণবী ভিক্ষুণী। গান গাইছে খঞ্জনি বাজিয়ে। নামগান।

অবান্তর

মঞ্জু জানত আজ না হয় কাল হবেই। যখন সাবানটা কনুই থেকে কাঁধের দিকে টানছিল, তখনই টের পেয়েছিল, ভাঙবে, আজ না হয় কাল। সাবান ভাঙার আগে সাবান জানান দিয়ে যায়। মাঝখানটা

রামকৃষ্ণ ঠাকুর আর ঘুঁটে

নিজের জন্য মন খারাপ হল সরস্বতীর। কার্তিক মাসের সকাল। শীত আলতো হাতে বাচ্চাদের মত ছুঁচ্ছে। ফুটছে না। পুকুরের উপর অল্প অল্প ঢেউ। ছেলেবেলা, যৌবনবেলা, সোহাগবেলা,

একটু চা হলে ভালো হত

আলোটা নিভিয়ে দে শম্ভু, আর আওয়াজটাও বন্ধ করে দে।

    কথাটা বেশ চীৎকার করেই বলতে হল। উপায় নেই। সামনে প্রচণ্ড জোরে লরির উপর বক্স বাজছে।

মৃত্যুঞ্জয়

গামছা কিনতে গিয়ে শেষ ট্রেনটা মিস হয়ে গেল অলোকের। বউটা এলো না। হাঁটুতে ব্যথা। কাঁচরাপাড়া স্টেশানে বসে অলোক। শ্রীগুরু আশ্রমে গিয়েছিল। বউ আর সে দু

বাঁশি

- বাঁশিটা দেবে?

শিউলিফুল

কলিংবেল বাজল। দরজার বাইরে দাঁড়িয়ে যিনি তিনি চেনা মানুষ। অনেক বয়েস। গৃহবন্দী হয়ে থাকেন প্রায়। আরো ভালো করে বললে বিছানাবন্দী।

ছুঁয়ে থাকো

প্রদীপের শিখা। নিভিয়ে দেব কি? সবটা পুড়লে তেলের খরচ বাড়ে। যদি নিভিয়ে দিই অমঙ্গল হয় বলে লোকে। তবে?

প্রেসারের ভাত

প্রেসার কুকারে ভাত রাঁধার অনেকদিন ইচ্ছা ছিল। ফ্যানা ফ্যানা চটচটে ভাত।

Subscribe to অনুগল্প