Skip to main content

মাংসের ঝোল আর এঁদো পুকুর

ছোটো হোটেল। বেঞ্চে একজন মধ্যবয়স্ক মানুষ আটটা রুটি, পাঁঠার মাংস আর তড়কা নিয়ে বসেছে। গোগ্রাসে খাচ্ছে। সারাটা মুখ ঘামে ভর্তি। জামা ভিজে চাপ চাপ। পাখা ঘুরছে মাথা

শুকনো লঙ্কা

“রান্নাঘরে ঢোক। ঢুকে ডালের কৌটোর পিছনে দেখ শুকনো লঙ্কার কৌটো রাখা। ওই কৌটোটা পাড়। দেখিস পড়িস না যেন। ওর মধ্যে হাত ঢোকা। চারটে পাঁচশো টাকার নোট পাবি, নিয়ে আয়।

নালিশ জমুক থানায়

রান্নার আগুনে চোখে জ্বালা ধরাচ্ছে। তবু চোখটা যতটা খুলে রাখা যায়, খ

সঙ্গ, একতারার

সুখ মানে কি গো? সুখ মানে কি স্বাস্থ্য আর অর্থ? আরো আছে। সুখ মানে সঙ্গ। তোমার মাথায় স্মৃতির ঝাঁপি, না বিষের ঝাঁপি? তোমার বিনয় বিষের ঝাঁপি, না মধুর ঝাঁপি গো?

নিমগাছের হাওয়া

সুজন ক্ষ্যাপা যাকেই দেখত, তাকেই জিজ্ঞাসা করত, হ্যাঁ গা, ঈশ্বরের শ্বশুরের নাম কি গো?

হাতটা

করোনার বছর দুই আগের ঘটনা হবে। দার্জিলিঙে একটা অফিশিয়াল কাজে গেছি। দুদিনের ট্যুর। প্রায়ই যেতে হয়। কিন্তু এবারে একটা সমস্যা হয়েছে। যে হোটেলে প্রতিবার উঠি, সেটা

মায়াবিন্দু

লক্ষ্মী ঠেলা দিয়ে ভুতোকে তুলল। ভুতো ধড়ফড় করে উঠে বসল। ঘড়িটার দিকে তাকালো। রাত আড়াইটে। বাইরে ঝিঁঝি ডাকছে। লক্ষ্মী পাশে দাঁড়িয়ে আছে।

Subscribe to অনুগল্প