Skip to main content

অন্বেষণ


জানলাম নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী ভেঙ্কি রামকৃষ্ণন রয়্যাল সোসাইটিরর কর্ণধার হয়েছেন। গর্বিত হলাম। অবশ্যই তা ভারতের সাথে নাড়ীর যোগ থাকার জন্য। কিন্তু পরক্ষণেই মনটা দমে গেল। আচ্ছা আমরা আমাদের দেশে থেকে পারি না কেন?

ঈশ্বর আপনাকে

ঈশ্বর, কেমন আছেন? ভাল থাকার কথা নয় যদিও, জানি। শিশু আর পাগল ছাড়া ভাল থাকা খুব শক্ত প্রভু। 

পার্থ দে

পার্থ দে আর কঙ্কাল। আলাদা করে কিছু বলার নেই। রোমহর্ষক, ভয়ংকর, রহস্যজনক সন্দেহ নেই।

বুদ্ধপূর্ণিমা

কে আমার পরম বন্ধু? যিনি আমার সব সমস্যার সমাধান করে দেন? না। তা হলে তিনি আমার পরম বন্ধু নন, তিনি পঙ্গুর লাঠি।
      তবে? তিনিই আমার পরম বন্ধু যিনি সমস্যায়, বিপদে আমার বুদ্ধিটাকে স্থির পথে এনে দেন, চিন্তাটাকে আরো স্বচ্ছ করে দেন। সমস্যার সমাধান না, সমস্যাটাকেই আরো স্পষ্টভাবে বুঝতে সাহায্য করেন। ফলস্বরূপ সমস্যার সমাধানের পথ আমি আপনিই পেয়ে যাই।

মন

মন বাইরের দিকে ছুটেছে। সারাক্ষণ তার বাইরে বাইরে খোঁজ। সে ছুটে মহাকাশকে ছুঁতে চাইছে, সে প্রশান্ত মহাসাগরের গভীরে গিয়ে নুড়ি কুড়িয়ে আনতে চাইছে। সে আলোর বেগে ছুটতে চাইছে, মাতাল হাওয়ায় নাচতে চাইছে। সেই ছোটবেলায় একরকমের খেলনা ছিল, একটা যন্ত্রকে পাঁই পাঁই করে ঘুরিয়ে যাওয়া, ওর সাথে একটা দড়ি লাগানো থাকত সেটাও পাঁই পাঁই করে চরকীর মত ঘুরত। আমাদের মনটাও সেরকম। সারাদিন পড়িমড়ি করে ছুটছে। কেন ছুটছে?

বাঁকাচোরা

(লেখাটির সাথে আমার পরিচিত জীবিত/ মৃত/অনাগত কোনো মানুষের মিল নেই।)

অ্যালপ্রাজোলাম

দাঁড়ান। ও কি! অত জোরে জোরে পা ফেলছেন কেন? এত জোরে জোরে কেউ শ্বাস নেয়? আরে অত তড়বড় করে কি বলে ফেলছেন কিছু খেয়াল আছে?
      বুঝেছি আপনার অসুবিধাটা কোথায়। সকাল থেকে একটাও অ্যালপ্রাজোলাম পড়েনি বুঝি?

ধর্ম ও ধর্মান্ধতা

(আজ ধর্মান্ধতার বর্বরতা যখন আবার তার কালো ফণা তোলার উপক্রম করছে, তখন একটু ভয় ভয় করছে বৈকি। তবে কি আমরা...)

      ধর্মের দুটো দিক আছে। এক অধ্যাত্মিকতা, দুই সমাজের রজ্জু হিসাবে।

Subscribe to প্রবন্ধ