অল দ্য বেস্ট পুকাই
পুকাই বাইরে উঠানে ক্যাম্পখাটে বসে বসে মাছরাঙাটাকে দেখছে। মাছরাঙাটা বেড়ার উপর বসে রোদ পোহাচ্ছে। এক একবার পুকাইয়ের মুখের দিকে তাকাচ্ছে।
খালি পা
আজকাল বিক্রি-বাট্টা কম। জোয়ান বয়সের মত অত পারে না এখন। তাছাড়া এ ধানতলায় এখন
দোকানেরও অভাব নেই। বদর ১৯০ টাকা কেজি চিকেন দিলে, জগন্নাথ হয় তো দেখো দিচ্ছে ১৭০ টাকায়। ...
মন মাছি
সুধাকর সামন্ত সুখী মানুষ না। সন্ধ্যেবেলা সরষে ক্ষেতে পা ডুবিয়ে বসে আছে। প্রায়ই থাকে। লোকে বলে, সুধা অমন অন্ধকারে পা ডুবিয়ে বসে থাকো ক্ষেতে, সাপখোপে কামড়াবে, পোকামাকড় আছে।
কোনো অন্তিম স্টেশান হয় না
এক কাপ চা খাওয়াবেন?
যেদিন ও কাঁদবে
পরিতোষ আকাশের দিকে তাকিয়ে, গঙ্গার জলে পা ডুবিয়ে বসেছিল। তার একমাত্র মেয়ে, পনেরো বছর বয়েস, তার পুড়ে যাওয়া শেষ। এবার তার নাভি খুঁজতে নামবে ডোম। সারাজীবন কত মানুষের নাভি সে কুড়িয়েছে কে জানে? জাহ্নবী চলে যেতোই। তার রোগের চিকিৎসা আবিষ্কার হয়নি যে। একজন মানুষ আর কতদিন বিছানায় বন্দী হয়ে কাটাতে পারে? বরং ভাবনা ছিল, সে চলে গেলে রাখি মেয়েটাকে নিয়ে একা পারবে? ...
অমৃত... বিষের স্রোতে
সনাতন বৈরাগীকে দেখলে মনে হবে এরকম মানুষ তো প্রায়ই রাস্তায় চলতে ফিরতে চোখে পড়ে। বিশেষত্ব বলতে তো কিছু নেই!
দাবানল
গরম পাত্র কি দিয়ে ধরিস?
সাঁড়াশি... সাঁড়াশি না পেলে কাপড়...
ভিড়
মহাপুরুষের আশ্রমের প্রাঙ্গণে বিশাল ভিড়। লাইনের শেষ দেখা যাচ্ছে না।
দুঃখ থেকে ত্রাণ
সে নিজেও জানে না
বাঁ হাতের গোড়া থেকে টাটাচ্ছিল। এই হাতের কাঁধের কাছে গোলাটা দুবার বেরিয়ে গিয়েছিল ধড় থেকে। কি যন্ত্রণা, উফ্..., কি যন্ত্রণা খাণ্ডোবাই জানে। আবার খাণ্ডোবার নাম করছে! মন বড় পাজি। কয়লার মত। যতই ধোও রঙ আর যায় না।