Skip to main content

খুব ঠিক

"আমি একজন মানুষকে চিনতাম। সে সারা জীবন একটাও ভুল করে নি।"

আলোকাশ্রম

পাড়ায় একেবারে ছি ছি পড়ে গেল।

   "শেষমেশ কি না এই!"
   "তাও কি না সাধুর সাথে!"
   "বলি অমন শান্ত সদাশিব স্বামী থাকতে কি না...! ছি ছি..!"
...

শরণাগতি

শরৎকালের সকাল। গুরু বসেছেন ধ্যানে। তাঁর সেবক ব্যস্ত আশ্রমের নানাবিধ কাজে। চারিদিকে শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশ। কাজ সেরে শিষ্য বসলেন আশ্রমের দাওয়ায় আসন পেত

অপরূপ রুপ

স্নানে গেছেন কমলাক্ষ। তিনি ভাস্কর। গ্রামের প্রান্তে ছোট একটা কুটিরে তাঁর কর্মশালা।

তুমি কোন পথে যে এলে

কাপড়খানা নিয়ে তার আর দুশ্চিন্তার অন্ত নেই। খুব দামী কাপড়। তার গুরুর শরীর জুড়ে থাকত এই বস্ত্র। তাঁর শেষ স্মৃতি এটি, এ কি হেলা করবার জিনিস! একটু দাগ যেন না লাগে, গন্ধ যেন না হয়। আহা, কি ধবধবে সাদা! গুরুচরিত্রের মতই শুভ্র। সে যত দেখে তার চোখ তত যায় জুড়িয়ে। কিন্তু কি করে রাখবে সে একে খাঁটি?

অনেক ভেবে সে গেল নগরের সবচেয়ে নামী কাঠের কারিগরের কাছে।
...

শেষ কথা

"কি শিখবে? অস্ত্রবিদ্যা না সংগীত?",পিতা জিজ্ঞাসা করলেন কুমারকে। তাঁর তখন বিদ্যালয় শিক্ষা সমাপ্ত, সময় বিশেষ শিক্ষার।
কুমার বললেন,"অস্ত্র।"
পিতা বললেন,"বেশ।"
শুরু হল কুমারের অস্ত্রশিক্ষা।
কিন্তু দিন যত এগোলো, কুমার তত পিছলেন।
খবর গেল পিতার কাছে।
...

শ্রেষ্ঠ জ্ঞান


     সেদিন ভোর থেকেই রাজধানীতে লোক জমা হতে শুরু হয়েছে। চারিদিকে চাপা উদ্বেগ, কি হবে! কি হবে?

বাঁশি


     ঈশ্বরের সৃষ্টির শেষ দিন। সব ঠিকই চলছিল। হঠাৎ কি করে প্রভুর অন্যমনস্কতার সুযোগে সৃষ্টি হল এক পাগলের।

আলো ও ছায়া

     অনেক দিন আগেকার কথা। একজন থাকত আলোর দেশে। আরেকজন থাকত ছায়ার দেশে। কি ভাগ্যচক্রে দুজনের হল আলো-ছায়া পথে পরিচয়। অনেক কথা হল। বেলা গেল বয়ে। দেশে ফিরে ছায়ার দেশের মানুষটা একটা প্রদীপ জ্বালল তার দেশের প্রান্তে, নাম রাখল মন্দির। নিন্দুকেরা বলল, আলোর পুজা! ভন্ডামী!

Subscribe to অনুগল্প