Skip to main content

চা

 

তিতা

মুগ্ধ হয়ে লাভ কি? সে তো ভাঙবেই, আজ নয় কাল। তর্ক করে লাভ কি?

পরকীয়া

সুকৃতিবাবু পেট্রলিং-এর গাড়িটা রাস্তার ধারে দাঁড় করাতে বললেন। মার্চ মাস। রোদ চড়া। হাওয়া ঠাণ্ডা। বেলা সাড়ে দশটা হবে। হঠাৎ হিজলগাছে একটা কোকিল ডেকে উঠ

আমারও মন বলছে

দড়িটায় ফাঁসও লাগানো হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু পেটটায় এমন মোচড় দিল আর গাছে ওঠা হল না। অথচ এই পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে দেখতে হরেনের টুক করে ঝুলে পড়ার কথা ছিল।

সেও হতেই পারত

জামাটা দেখেই দাঁড়িয়ে গেল। জামাটা তার। কিন্তু হোটেলের বেঞ্চ মুছছে যে ছেলেটা জামাটা গায়ে, সে তো সে নিজে নয়।

মরম ব্যথিত তুমি

নন্দ ভিখারিকে বললেও সে নীলাচলে যায় না। চাল নেই, চুলো নেই, তবু নন্দ

নষ্ট মানুষ

যে মানুষের ভিতর থেকে বিশ্বাস মরে গেছে, কিন্তু তবু বিশ্বাসের ভান নিয়ে বেঁচে আছে, সে নষ্ট মানুষ। এমন নষ্ট মানুষ সংসারে অনেক দেখা যায়। সাধু, সংসারী বলে কিছু হয়

শক অ্যাবজর্বার

আশ্রমে ঢুকতেই দেখি গোঁসাই টোটোতে উঠছে, আমায় দেখেই বলল, যা রে তোর বিয়েবাড়ির বাস আর ছেড়ে যাবে না…

Subscribe to অনুগল্প