Skip to main content

খামচ

নগেনের বউয়ের বাচ্চাটা পেটেই মরল। মরবে না?

সতেজবাবুর ব্যামো

সতেজবাবু নির্জীব থাকতেন, তিনি জীবনে কিছু করতে পারেননি বলে না, অনেকে অনেক কিছু করছে, অথচ তা তিনি করতে পারছেন না বলে মুহ্যমান থাকতেন।

তন্ময়

বাসন্তীর পা ডুবে ছিল গঙ্গাজলে, হাত দুটো জড়ো করে রাখা ছিল কোলের কাছ

ছাদ... আড়াল... চিনির চামচ

ঠিক তখনও ভোর হয়নি। আলো ফোটেনি। তবু ঘুম তো নেই। ঘরের অন্ধকার থেকে বেরিয়ে তারা ছাদের অন্ধকারে এসে দাঁড়ালো।

লোহার ফুলঝুরি

সবুজ গেঞ্জি, এতটাই বড় যে প্যান্ট না পরলেও চলে, সে পরেওনি। রোগা কালো শরীর‍টা সোজা দাঁড়িয়ে বড় মানুষদের হাঁটুও ছুঁতে পারেনি। তার এক হাতে চকমকি কাগজের গরম চা, আর

আম জাম কাঁঠাল নিম আর কাস্তে

সে মেলা বছর আগের গপ্পো। তখন আমাদের দেশ পরাধীন। একজন বাবু আপিস থেকে টমটম চড়ে বাড়ি ফিরছে। বিকেলের ফুরফুরে হাওয়ায় দু একটা সদ্য শেখা বিদেশী গানের সুরও

ঢেউ আর ধোঁয়া

বাড়ির সবাই মন্দিরে। ভূষণবাবু সমুদ্রের ধারে বসলেন। মন্দিরে যান না। শ্রদ্ধা ভক্তি কি জোর করে আসে?

Subscribe to অনুগল্প