Skip to main content

অপলক

রিকশাটা একদম দেওয়ালের গায়ে দাঁড় করাতে চাইছে বয়স্ক মানুষটা….

সবুজ ফড়িং

টোটোর গায়ে শপিংমলের বিজ্ঞাপন বড় বড় বোর্ডে। মাইকে বেজে চলেছে রেকর্ড করা নারীকণ্ঠ। শাড়িতে

যদি সে....

গলির মধ্যে হাঁটতে হাঁটতে মাথাটা গরম হয়ে যায়। এত নোংরা। আর বৃষ্টির জলে কুকুরের গু.... গোবর....

ওটাই জেল...

একজন বন্দী ছাড়া পেলে কেমন লাগে? খুব আনন্দ লাগে? প্রাণ নেচে ওঠে?

গয়না

নাকছাবিটা, কানের দুলটা, হাতের বালাটা খুলে পাশের বেডের স্বপ্নাকে দিল। রাখতে। স্বপ্না বিশ্বস্ত বলে না, আর কাউকে দেওয়ার নেই বলে। স্বপ্নার দু'দিন দেরি আছে আরো। ত

সহজতত্ত্ব

কল্যাণী স্টেশান চত্বরে বেশ কয়েকটা নার্সিংহোম। কোনোটায় খরচ বেশি, কোনোটায় অপেক্ষাকৃত কম। এক বন্ধুর সঙ্গে গেছি। বিকেলবেলা, ভিজিটিং আওয়ারে। অসুস্থ মানুষটার সঙ্গে

এলোকেশী

মৃত্যু মায়ের কাছে এসে দাঁড়ালো। মা প্রদীপ জ্বেলে বসে। মৃত্যু তার সন্তানকে নেবে। তার সময় হয়েছে।

মা আসছেন

গোবিন্দ চক্কোত্তি এ পাড়ার কালী মন্দিরের পুরোহিত। ভীষণ নিষ্ঠা নিয়ে পুজো-আচ্চা করেন। সবাই বেশ শ্রদ্ধা করে। নির্লোভ মানুষ। শান্ত মানুষ। কিন্তু সেদিন পুরোদস্তুর

Subscribe to অনুগল্প